nazmul

Home

সৎ আয় মানুষ কে মানসিক সুস্থ রাখে তাই  পরিসুধ আয় আমাদের প্রয়োজন। সুতারাং আসুন আমরা পরিসুধ আয় করি 

১. স্টোবেরি ২০০গ্রাম
২.তরমুজ ২৫০গ্রাম
২.ছোট এলাচ ৫টি
পানি ছাড়া জাল দিয়ে ৩০০গ্রাম বানিয়ে ২ চামুচ পরিমান প্রতিদিন রাতে খাওয়ার পর সেবন স্রেও ।
সাবধান কোন প্রেসারের রোগী এ ঔষধ খাওয়া যাবে না। 
















কোল্ড এলারজিক 










চিরনিদ্রায় শায়িত
ডা. এম আর খান




চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন বাংলাদেশের শিশুরোগ চিকিৎসার পথিকৃৎ ও জাতীয় অধ্যাপক ডা. এম আর খান। আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে সাতক্ষীরার রসুলপুর গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়। সকাল ১০টায় সাতক্ষীরার রসুলপুর ফুটবল মাঠে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।



এম আর খান গত শনিবার বিকেল ৪টা ২৫ মিনিটে রাজধানীর সেন্ট্রাল হাসপাতালে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, গতকাল রোববার দিবাগত রাত দুইটায় ডা. এম আর খানের লাশ ঢাকা থেকে সাতক্ষীরায় পৌঁছায়। পূর্বঘোষিত সময়অনুযায়ী আজ সকাল ১০টায় রসুলপুর ফুটবল মাঠে তাঁর শেষ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে ঢাকা ও যশোরের পাঁচটি স্থানে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
রসুলপুরে জানাজার আগে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাব, রসুলপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সাতক্ষীরা ক্রীড়া সংস্থা, শিশু স্বাস্থ্য ফাউন্ডেশন, সাতক্ষীরা সদর আসনের সাংসদ, সাতক্ষীরা তালা-কলারোয়ার সাংসদ ও সাতক্ষীরার শ্যামনগর-কালীগঞ্জের সাংসদ, জেলা আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, ওয়ার্কার্স পাটি, জেলা বিএমএ, জেলা স্বাচিপ, কলারোয়া উপজেলা পরিষদ, সাতক্ষীরা উপজেলা পরিষদ, জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, হামদর্দ ল্যাবরেটরিজ, আমরা ’৭১, চেতনা মাদকবিরোধী আন্দোলন, সাতক্ষীরা শিশু হাসপাতাল, সাতক্ষীরা পৌরসভা, সাতক্ষীরা শিশু হাসপাতালসহ অর্ধশতাধিক সংগঠনের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
জানাজায় সাতক্ষীরা-১ (তালা-কলারোয়া) আসনের সাংসদ মুস্তফা লুৎফুল্লাহ, সাতক্ষীরা-৪ (শ্যামনগর-কালিগঞ্জ) আসনের সাংসদ জগলুল হায়দার, সাংবাদিক আবেদ খান, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী দেদার বখত, সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মনসুর আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক আবুল কাসেম মো. মহিউদ্দিন, পুলিশ সুপার মো. আলতাফ হোসেন, সাতক্ষীরা পৌরসভার মেয়র তাসকিন আহমেদ, সাংস্কৃতিক কর্মী, সাংবাদিক, শিক্ষক, আইনজীবী, চিকিৎসক, ছাত্র, খেলোয়াড়সহ সর্বস্তরের হাজারো মানুষ অংশ নেন।
জানাজার আগে ডা. এম আর খান সম্পর্কে তাঁর প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে শিশু স্বাস্থ্য ফাউন্ডেশনের মহাসচিব ডা. শহিদুল্লাহ ও পরিবারের পরিবারের পক্ষ থেকে সাংবাদিক আবেদ খান বক্তব্য দেন।
তিনি ঢাকা শিশু হাসপাতালে দীর্ঘ সময় কর্মরত ছিলেন ।আমরা তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। পক্ষে ডাঃ. মোঃ নাজমুল ইসলাম  


পাবনা শিশু হাস্পাতাল। 






For anxiety disorders,

use of CBT with people at risk has significantly reduced the number of episodes of generalized anxiety disorder and other anxiety symptoms, and also given significant improvements in explanatory style, hopelessness, and dysfunctional attitudes. Other interventions (parental inhibition reduction, behaviourism, parental modelling, problem-solving and communication skills) have also produced significant benefits. People with subthreshold panic disorder were found to benefit from use of CBT.
for older people, a stepped-care intervention (watchful waiting, CBT and medication if appropriate) achieved a 50% lower incidence rate of depression and anxiety disorders in a patient group aged 75 or older.[non-primary source needed]
for younger people, it has been found that teaching CBT in schools reduced anxiety in children, and a review found that most universal, selective and indicated prevention programs are effective in reducing symptoms of anxiety in children and adolescents.
ভাত খাবার পর যা করতে মানা



পৃথিবীর কমপক্ষে তিনশ কোটি মানুষের প্রধান খাবার ভাত।

স্বাস্থ্যরক্ষায় ভাত খাবার পর কিছু কাজ হতে বিরত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। নিজেকে সুস্থ্য রাখতে মেনে চলুন ওই পাঁচ পরামর্শ।


১. খাবার শেষের পর পরই তাৎক্ষণিকভাবে কোন ফল খাবেন না। 


এতে গ্যাসট্রিকের সমস্যা হতে পারে। ভাত খাওয়ার এক থেকে দুই ঘন্টা পর, কিংবা এক ঘন্টা আগে ফল খাবেন।

২. ধুমপান করবেন না। আপনি সারাদিনে অনেকগুলো সিগারেট খেলেও যতটুকু না ক্ষতি হয়, ভাত খাবার পর একটি সিগারেট বা বিড়ি তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি করবে আপনার শরীরের। ভাত খাবার পর একটা সিগারেট খাওয়া আর সার্বিকভাবে দশটা সিগারেট খাওয়া ক্ষতির বিবেচনায় সমান বলে মত দিয়েছেন চিকিৎসকরা।

৩. চা খাবেন না। চায়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ টেনিক এসিড থাকে যা খাদ্যের প্রোটিনের পরিমাণকে ১০০ গুণ বাড়িয়ে তোলে। ফলে খাবার হজম হতে স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশী সময় লাগে।


৪. বেল্ট কিংবা প্যান্টের কোমর ঢিলা করবেন না। খাবার পরপরই বেল্ট কিংবা প্যান্টের কোমর ঢিলা করলে অতি সহজেই ইন্টেসটাইন (পাকস্থলি) থেকে রেক্টাম (মলদ্বার) পর্যন্ত খাদ্যনালীর নিম্নাংশ বেকে যেতে পারে, পেঁচিয়ে যেতে পারে অথবা ব্লকও হয়ে যেতে পারে। এ ধরণের সমস্যাকে ইন্টেস্টাইনাল অবস্ট্রাকশন বলা হয়। কেউ বেশি খেতে চাইলে আগে থেকেই কোমরের বাধন লুজ করে নিতে পারেন।


৫. স্নান বা গোসল করবেন না। ভাত খাবার পরপরই স্নান করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে পাকস্থলির চারপাশের রক্তের পরিমাণ কমে যেতে পারে যা পরিপাক তন্ত্রকে দুর্বল করে ফেলবে, ফলে খাদ্য হজম হতে সময় স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী লাগবে।


মৃতকে জীবিত করার অনুমতি পেল বিজ্ঞানীরা




ওয়াশিংটন, ০৮ মে- যুক্তরাষ্ট্রের চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের প্রতিষ্ঠান বায়োটেক দীর্ঘদিন ধরেই মৃত মানুষকে জীবিত করতে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে আসছেন। কিন্তু এ বিষয়ে অনুমতি ছিল না দেশটির সরকারের। তবে এবার এ বিষয়ে নৈতিকভাবে অনুমতি মিলেছে। গবেষকরা এখন থেকে বিষয়টি নিয়ে প্রয়োজনীয় সব গবেষণা কাজ চালিয়ে যেতে পারবেন।


চিকিৎসা গবেষণা প্রতিষ্ঠান বায়োটেকের বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, প্রাথমিক পরীক্ষায় ক্লিনিক্যালি মৃত ঘোষণা করা হয়েছে এমন ২০টি দেহের ওপর কিছু থেরাপির সমন্বয় করবে তারা। এর মাধ্যমে তারা পর্যবেক্ষণ করবে আসলে মস্তিষ্ক কোনো ইতিবাচক সাড়া দেয় কিনা। অথবা তার মস্তিষ্ককে পুনরায় সক্রিয় করা যায় কিনা। এ গবেষণার মাধ্যমে তারা বিশেষ অগ্রগামী ভূমিকা রাখবে বলেও আশা প্রকাশ করেন গবেষকরা।


আরেক গবেষণা প্রতিষ্ঠান বায়োকোয়ার্ক ইনকরপোরেট’র নির্বাহী প্রধান ড. ইরা পাস্তুর জানান, ‘সংশ্লিষ্ট বিষয়ে এটাই প্রথম গবেষণা। আমরা সবেমাত্র এ ধরনের পরীক্ষার অনুমতি পেয়েছি। যে রোগীদের পেয়েছি তাদের ওপর প্রথম থেকেই পরীক্ষা শুরু হবে। রোগীদের পরিবারের কোনো আপত্তি রয়েছে কিনা তা নিয়েও তাদের সঙ্গে কথা বলা হবে। আশা করছি, গবেষণা শুরুর প্রথম দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে অগ্রগতি সাধিত হবে।’



ক্লিনিক্যালি মৃত বলে ঘোষণা করা হয়েছে এমন রোগীদের লাইফ সাপোর্টে বাঁচিয়ে রাখা হবে। এরপর কয়েক মাস ধরে তাদের ওপর চলবে গবেষণা। এর মাধমে বিজ্ঞানীরা সাধারণত মস্তিষ্কের বিশেষ করে আপার সিগনাল কর্ডকে সক্রিয় রাখার চেষ্টা করবেন। কেননা এই অংশটি মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাস ও হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণ করে। বিজ্ঞানীদের বিশ্বাস, মস্তিষ্কের স্টিম সেলগুলো থেকে যাবতীয় ইতিহাস মুছে তাদের আবার নতুনভাবে সাজানো যায়।









সিজোফ্রেনিয়া একটি মানসিক রোগঃ
সিজোফ্রেনিয়া একটি দীর্ঘস্থায়ী ও কঠিন মানসিক ব্যাধি প্রভাবিত করে কিভাবে একজন ব্যক্তির মনে, আর, এবং আচরণ করবে হয়. সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্ত ব্যক্তিদের মত তারা বাস্তবতার সঙ্গে স্পর্শ হারিয়েছে বলে মনে হতে পারে. যদিও সিজোফ্রেনিয়ার অন্যান্য মানসিক রোগ সাধারণ হিসাবে নয়, উপসর্গ খুব নিষ্ক্রিয় হতে পারে ।
সিজোফ্রেনিয়ার লক্ষণ সাধারণত শুরু বিরল ক্ষেত্রে 16 এবং 30 বছর বয়সের মধ্যে, শিশুদের খুব সিজোফ্রেনিয়া আছে.

ইতিবাচক, নেতিবাচক, এবং জ্ঞানীয়: সিজোফ্রেনিয়ার লক্ষণ তিনটি বিভাগ পতিত.

ইতিবাচক লক্ষণ: "ইতিবাচক" উপসর্গ মনোরোগের আচরণ সুস্থ মানুষের মধ্যে সাধারণত দেখা যায় না. ইতিবাচক উপসর্গের সঙ্গে মানুষ বাস্তবতার কিছু দিক দিয়ে "স্পর্শ হারান" হতে পারে. উপসর্গ রয়েছে:
হ্যালুসিনেশন
বিভ্রম
চিন্তাধারার রোগ (চিন্তা অস্বাভাবিক বা ক্রিয়াহীন উপায়ে)
আন্দোলন রোগ (শরীরের নড়াচড়া উত্তেজিত)
নেতিবাচক উপসর্গ: "নেতিবাচক" উপসর্গ স্বাভাবিক আবেগ ও আচরণ করতে বিঘ্ন সাথে সংযুক্ত করা হয়. উপসর্গ রয়েছে:
"ফ্লাট প্রভাবিত" (মুখের অভিব্যক্তি বা ভয়েস স্বন মাধ্যমে আবেগ কমে অভিব্যক্তি)
দৈনন্দিন জীবনে আনন্দের কমিয়ে অনুভূতি
কাঠিন্য প্রারম্ভে এবং কার্যক্রম টিকিয়ে
কমিয়ে বলার
কগনিটিভ উপসর্গ: কিছু রোগীদের জন্য, সিজোফ্রেনিয়া জ্ঞানীয় উপসর্গ সূক্ষ্ম হয়, কিন্তু অন্যদের জন্য, তারা আরো গুরুতর হয় এবং রোগীদের তাদের মেমরি বা চিন্তাভাবনা অন্যান্য দিক পরিবর্তন লক্ষ করা যায়. উপসর্গ রয়েছে:
দরিদ্র "নির্বাহী কার্যকরী" (তথ্য বুঝতে এবং এটি ব্যবহার সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা)
ট্রাবল মনোযোগ বা মনযোগ
সঙ্গে "কাজ মেমরি" (এটা শেখার পরপরই তথ্য ব্যবহার করার ক্ষমতা) সমস্যা
ঝুঁকির কারণ
সেখানে বিভিন্ন কারণের যে সিজোফ্রেনিয়ার ঝুঁকি অবদান আছে.
জিন ও পরিবেশের যে সিজোফ্রেনিয়া কখনও কখনও পরিবার রান বিজ্ঞানীরা দীর্ঘ পরিচিত হয়েছে. যাইহোক, অনেক মানুষ যারা সিজোফ্রেনিয়ার যারা ব্যাধি সঙ্গে একটি পরিবারের সদস্য না এবং বিপরীতক্রমে, ব্যাধি সঙ্গে এক বা একাধিক পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে অনেক মানুষ যারা নিজেদের বিকাশ না আছে.
বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন বিভিন্ন জিনের সিজোফ্রেনিয়ার ঝুঁকি বাড়াতে পারে, কিন্তু কোন একক জিন নিজে ব্যাধি ঘটায় যে. এটা জেনেটিক তথ্য ব্যবহারের ভবিষ্যদ্বাণী করা সিজোফ্রেনিয়া বিকশিত হবে সম্ভব এখনো নয়.
বিজ্ঞানীরা মনে করেন যে জিন ও ব্যক্তির পরিবেশের দিক মধ্যে পারস্পরিক ক্রিয়ার প্রয়োজন সিজোফ্রেনিয়া জন্য হয়. পরিবেশগত বিষয়গুলির জড়িত থাকতে পারে:
ভাইরাস এক্সপোজার
জন্মের আগে অপুষ্টি
জন্মের সময় সমস্যা
মনোসামাজিক বিষয়গুলি
বিভিন্ন মস্তিষ্কের রসায়ন এবং গঠন: বিজ্ঞানীরা মনে করেন যে নিউরোট্র্রান্সমিটার (পদার্থ যে মস্তিষ্ক কোষ একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য ব্যবহার করুন) ডোপামিন এবং গ্লুটামেট এবং সম্ভবত অন্যদের জড়িত মস্তিষ্কের জটিল, পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত রাসায়নিক বিক্রিয়ার একটি ভারসাম্যহীনতা, সিজোফ্রেনিয়া একটি ভূমিকা পালন করে.
কিছু বিশেষজ্ঞের মনে জন্মের আগে মস্তিষ্কের উন্নয়ন সময় সমস্যার ত্রুটিপূর্ণ সংযোগ হতে পারে. মস্তিষ্ক এছাড়াও বয়ঃসন্ধি সময় প্রধান পরিবর্তন ক্ষয়ের, এবং এই পরিবর্তন মানুষের যারা জেনেটিক্স বা মস্তিষ্কের পার্থক্যের কারণে প্রবন হয় মনোরোগের উপসর্গ ট্রিগার হতে পারে.


আপনার বয়স কত আপনি কি ধরনের সমস্যায় আছেন আমাদেরকে জানান, পেতে পারেন আপনার সমাধান। 
যদি কোন ব্যাক্তি নিজের কোন কিছু বলতে চান তাহলে  নীচে comments এ লিখতে পারেন. 

* আপনি যদি মেয়ে হয়ে থাকেন এবং বিবাহিত, তাহলে আপনার মানসিক সুস্থতা পরিবারকে সুস্থ রাখতে পারে .
১.আপনার স্বামী কি বাসায় এসে দুরব্যবহার করে?
২. আপনার স্বামী বাসায় এসে কি রাগ এবং বাসার জিনিসপত্র ভাংচুর করে?
৩.আপনার স্বামী কি মানসিক দুরচিন্তাগ্রস্থ?
৪.সে অর্থনৈতিক সমস্যায় আছে কি?
৫.সে কি কোন নতুন সম্পর্কে জরিত আছে?
৬. আপনি আপনার স্বামীর প্রতি বিরক্ত বধ করছেন.
৭. আপনি কি সিজোফেনিয়া রোগে ভুগছেন.

সমস্যা সমাধান পেতে হলে comments করুন আপনার সমস্যা নিয়ে. 
নতুন ভাবে আসিতেছে মানসিক সুস্থ থাকার উপায় visit করতে থাকুন.


কিভাবে মনের স্বাধীনতা লাভ করা যায়.
এখানে মনোরোগবিদ্যা এর এক-আকার-তড়কা সব মানসিক স্বাস্থ্য বিকল্প MindFreedom প্রচারাভিযান আপনার গেটওয়ে এর "চিকিৎসা মডেল."





দীর্ঘদিনের অল্প অল্প জ্বর
মানুষের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা হলো ৯৮.৪ ডিগ্রি F। যখন শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বৃদ্ধি পায় তখন তাকে জ্বর (Fever) বলে। অল্প অল্প জ্বর বলতে যখন শরীরের তাপমাত্রা থার্মোমিটারে ৯৯ ডিগ্রি F থেকে ১০১ ডিগ্রি F মধ্যে থাকে। বিভিন্ন কারণে শরীরে দীর্ঘদিন অল্প অল্প জ্বর থাকতে পারে তা হলো—


♦ যক্ষ্মা (TB)  ♦ লিম্ফোমা (Lymphoma)  ♦ কালাজ্বর, ম্যালেরিয়া  ♦ এইচআইভি ইনফেকশন (HIV)  ♦ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ফোঁড়া যেমন— ফুসফুসে ফোঁড়া, লিভারের ফোঁড়া  ♦ কানেকটিভ টিস্যু রোগ যেমন— রিউমাটিয়েড আর্থ্রাটিস, SLE.  ♦ থাইরয়েড রোগ (যেমন—Hyperthyroidism)  ♦ কৃত্রিম জ্বর (Factitious Fever).  ♦ ওষুধজনিত কারণে জ্বর  ♦ আরও অন্যান্য কারণে যেমন— ফুসফুস ক্যান্সার, লিভার ক্যান্সার, কিডনি ক্যান্সার। দীর্ঘদিন জ্বর থাকলে তার অন্তর্নিহিত কারণ জানার জন্য রোগীর কাছ থেকে বিস্তারিত ইতিহাস জেনে নিতে হবে যে, এ জ্বর কখন আসে, কিভাবে আসে (কাঁপিয়ে না আপনা আপনি) কিভাবে জ্বর চলে যায় (ঘাম দিয়ে, না এমনি চলে যায়, না জ্বর কমার জন্য প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ খেতে হয়)। দিনের কোন ভাগে বেশি জ্বর থাকে, জ্বরের সঙ্গে অন্য কোনো উপসর্গ আছে কিনা— যেমন দীর্ঘদিনের অল্প অল্প জ্বর, বিকালের দিকে আসে, রাতে থাকে, সকালে কমে যায়, ঘাম দিয়ে জ্বর ভালো হয়ে যায়, সঙ্গে ৩ সপ্তাহের বেশি কাশি থাকে, কখনো কখনো কাশির সঙ্গে রক্ত যায়, শরীরের ওজন কমে যায়, খাবারে অরুচি থাকে, যক্ষ্মা রোগীর সঙ্গে বসবাসের ইতিহাস থাকে, তাহলে সন্দেহ করা হয় তার যক্ষ্মা হয়েছে।

দীর্ঘদিনের জ্বরের সঙ্গে রাতে শরীর ঘামানোর ইতিহাস, ক্ষুধামন্দা, শরীরে চুলকানি, জন্ডিসের ইতিহাস, শরীরের বিভিন্ন জায়গায় গ্লান্ড ফুলে যাওয়ার ইতিহাস থাকলে লিম্ফোমা (Lymphoma) সন্দেহ করা হয়। অল্প অল্প জ্বরের সঙ্গে ডান দিকের উপরের পেটে ব্যথা, মাঝে মাঝে পাতলা পায়খানা, পরীক্ষা করে যদি জন্ডিস ও লিভার বড় পাওয়া যায় তাহলে সন্দেহ করা হয় লিভারে ফোঁড়া হয়েছে। কাঁপুনি দিয়ে জ্বর, ঘাম দিয়ে জ্বর কমা, সবসময় দুর্গন্ধযুক্ত হলুদ রংয়ের কাশি থাকলে সন্দেহ করা হয় ফুসফুসে ফোঁড়া হয়েছে। দীর্ঘদিনের জ্বরের সঙ্গে যদি খাবার রুচি স্বাভাবিক থাকা সত্ত্বেও ওজন কমে যায়, যে স্থানে কালাজ্বর হয়েছে সেখানে বসবাস, মাটির ঘরে মেঝেতে থাকা, পাশে গরুর ঘর থাকা এবং পরীক্ষা করে রক্তশূন্যতা, পেটের উপরিভাগে চাকা (Speen, Liver) থাকলে সন্দেহ করা হয় কালাজ্বর হয়েছে। দীর্ঘদিনের জ্বরের সঙ্গে গিঁঠে গিঁঠে ব্যথা এবং সকালে ঘুম থেকে জাগার সঙ্গে সঙ্গে ব্যথা বেড়ে যায় এবং ঘণ্টা খানেকের মধ্যে ব্যথার তীব্রতা কমে যাওয়া, মুখে ঘা, গায়ে লাল লাল দাগ থাকলে কানেকটিভ টিস্যু রোগ যেমন— রিউমাটয়েড আর্থ্রাটিস, SLE হয়েছে সন্দেহ করা হয়। আবার স্বাভাবিক রুচি থাকা সত্ত্বেও ওজন কমে যাওয়া, সবসময় অস্থিরতা লাগা, বুক ধড়ফড় করা, গলার সামনের দিক উঁচু হয়ে যাওয়া (থাইরয়েড), ঢোক গিলার সঙ্গে সঙ্গে সেটা ওঠানামা করে, শরীর দুর্বল লাগা। তাই এসব জ্বরকে কখনো অবহেলা করা ঠিক নয়।

কিভাবে মেদ কমাবেন 
ওজন কমানোর মিশনে বরাবরই বিভিন্ন মানুষের বিশাল তালিকা দেখা যায়। ওজন কমানো যেন নয়, ছোটখাটো এক যুদ্ধ। বেশিরভাগ মানুষের কাছেই শোনা যায়, অনেক কম খেয়েও তাদের ওজন বৃদ্ধি পায়। অনেকে দিনের পর দিন না খেয়ে থাকে তারপরও কোন পার্থক্য দেখা যায় না।
তবে, এবার পার্থক্য আপনি নিজে নিজে বুঝতে পারবেন। মাত্র এক কাপ পানি প্রতিদিন পান করার ফলে আপনার পেট এক ইঞ্চি করে কমে যাবে। এই যাদুকরী পানীয় তৈরি করতে মাত্র দুইটি উপকরণের প্রয়োজন হবে।


আদা ও লেবুর মিশ্রণ আপনার ওজন কমিয়ে আনবে যাদুকরী উপায়ে। প্রথমে আদার ছোট ছোট টুকরা করে আধা ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। তারপর সেই পানির সঙ্গে আরও পানি মিশিয়ে একটি সম্পূর্ণ লেবু কয়েক টুকরো করে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। তারপর দুই ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। এরপর সারাদিন এই পানি প্রতি ঘণ্টায় ঘণ্টায় পান করুন। এতে আপনার ওজন কমার পাশাপাশি শরীরও ডিটক্স থাকবে। ঝর ঝর করে ঝরতে থাকবে মেদ!



কোন কোন বাক্তির আদা খাওয়া উচিৎ নয়।
শুধু রান্নাঘরেই নয়, আদার ঔষধি গুণের জন্য চিকিৎসাতেও আদা ব্যবহার করা হয়। তবে অনেক ক্ষেত্রে আদা যেমন শরীরের পরম বন্ধু, আবার কিছু ক্ষেত্রে তা শরীরের চরম শত্রুও বটে। তাই আদার গুণাগুণ জানার পাশাপাশি, এটা জানাটাও অত্যন্ত জরুরি যে, কারা আদার ধার-পাশ দিয়েও যাবেন না।


ওজন কম: আদা ওজন কমাতে সাহায্য করে। পেটের ক্ষুধা কমায়। পাশাপাশি দেহের অত্যধিক ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে। কম ওজনের ব্যক্তিদের তাই আদা খাওয়া উচিত নয়। এতে তাদের স্বাস্থ্য আরও ভেঙে পড়তে পারে।

ডায়াবেটিস রোগী: বিশেষ করে যারা ডায়াবেটিসের রোগী, তাদের বেশি আদা খাওয়া উচিত নয়। কারণ আদা সমস্যা আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।


অন্তঃসত্ত্বা: আদা জরায়ুর সংকোচন ঘটাতে সাহায্য করে। অপরিণত অবস্থায় জরায়ুর সংকোচন মা এবং বাচ্চা দু’জনের পক্ষেই ক্ষতিকর। তাই অন্তঃসত্ত্বা নারীদের আদা এড়িয়ে চলাই ভাল।




এবার মশা তাড়াবে গাছ!



মশার জ্বালায় অস্থির হয়ে উঠছেন? একে তো মশার কামড়টাই বিরক্তিকর, তারপর আবার ম্যালেরিয়ার মতো ভয়ঙ্কর রোগ। বর্তমানে এসবের সঙ্গে যোগ হয়েছে জিকা ভাইরাস। এজন্য মশা তাড়াতে কত কিছুই তো ব্যবহার করেন। কিন্তু কখনো কি গাছের কথা শুনেছেন? সত্যিই এক আজব গাছ আবিস্কার করেছেন মার্কিন বিজ্ঞানীরা। গাছটির নাম সাইট্রনেলা। খুব সহজেই গাছটি বাড়ির বারান্দায় অথবা ব্যালকনিতে লাগাতে পারেন। এবং বেঁচেও থাকে অনেকদিন।


এই গাছটি থেকে একধরণের সুগন্ধি বের হয়, যা মশাদের একেবারে অপছন্দ। আর এই গন্ধ পেলেই মশারা এই গাছের ত্রিসীমানায় ঘেষতে চায় না। গাছটি খরা প্রতিরোধেও কাজে আসে। এই ধরনের মাত্র ৬-৭টি গাছ, এক একর জায়গাকে মশা মুক্ত রাখতে পারে। সুতরাং মশার জ্বালায় যারা অতিষ্ঠ হয়ে আছেন তারা দু'তিনটি সাইট্রনেলা গাছ বাড়ির চারদিকে কিংবা ফ্ল্যাটের ব্যালকনিতে লাগিয়ে দেখতে পারেন কাজ হয় কি না। তবে, মুশকিলও রয়েছে। কারণ, এই গাছ আমাদের দেশে এখনই পাওয়ার কোন উপায় নেই। এজন্য আপনাকে অপেক্ষা করতেই হবে।

মানসিক সুস্থতাই সুস্থ জীবন